বাজার থেকে আমরা কি খাচ্ছি
বাজার থেকে আমরা কি খাচ্ছি?
দুধে- ফরমালিন।
গরুর দুধ বৃদ্ধিতে- পিটুইটারি গ্লান্ড ইঞ্জেকশন।
মাছে- ফরমালিন, লেড, এন্টিবায়োটিক, ক্রোমিয়াম।
শাক- সবজি টাটকা রাখতে- কপার সালফেট।
আম,লিচু, জাম পাকাতে - কারবাইড।
আম,লিচু জাম সংরক্ষনে- ফরমালিন।
গাছে ফল থাকতেই- হরমোন, কীটনাশক জিব্বেলেরিক
তরমুজে সিরিঞ্জ দিয়ে-পটাশিয়াম পার- ম্যাজ্ঞানেট।
কলা পাকাতে- ক্যালসিয়াম কারবাইড।
কফি পাউডারে - তেতুলের বিচির গুড়া।
মসলায়- ইটের গুড়া।
হলুদে- লেড ক্রোমেন্ট/ লেড আয়োডাইড।
মুড়িকে ধবধবে সাদা ও বড় করতে-হাইড্রোজ, ইউরিয়া।
বেশিক্ষন মচমচে রাখতে জিলেপি চানাচুরে- পোড়া মবিল।
আকর্ষনীয় করতে আইসক্রীম, বিস্কুট, সেমাই নুডলস ও মিষ্টিতে- কাপড়ে ব্যাবহার কৃত রং।
ফলের রস প্রস্তুতে -কেমিক্যালস।
মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধে - নতুন মেয়াদের স্ট্রিকার।
চাল চকচকে করতে- ইউরিয়া।
পিয়াজু জিলাপিতে- ক্রোমিয়াম।
পানিতে পার- অক্সাইড নামমাত্র দিয়ে পরিষ্কার করা।
ফলে হরমোন প্রয়োগ।
সবুজ শাক সব্জীতে কাপড়ের রং।
খাবারের মুরগীতে - বিষাক্ত ক্রোমিয়াম।
জুস লাচ্ছিতে- পিজারভেটিভ।
রুহ- আফজা হরলিক্সে উপকারী কোন কিছু প্রমানে ব্যার্থ।
সরিষার তেলে- ঝাঝালো কেমিক্যাল।
মসলায়- মেটালিক অক্সাইড।
সয়াবিনে - পামওয়েল।
শুটকীতে- কীটনাশক।
কসমেটিকসে- ক্যান্সারের উপাদান লেড,মারকারী ও ডাই।
মানুষের শরীরে কত পিপিএম গ্রহন করতে পারে আর প্রতিনিয়ত আমরা কত পিপিএম বিষাক্ত গ্রহন করছি এটা ভাবার বিষয়ও বটে।