কাঁচা আম খাওয়ার উপকারিতা

 


কাঁচা আম খাওয়ার উপকারিতা



 কাঁচা আম খাওয়ার উপকারিত

১) ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ

কাঁচা আমে পাকা আমের তুলনায় অনেক বেশি গুনে ভিটামিন-সি বৃদ্ধমান আছে। এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর মাত্রা ও কাচা আমে বেশি রয়েছে। যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে প্রচুর ভুমিকা পালন করে এই কাঁচা আম।

২) স্ট্রকের সমস্যাঃ

কাঁচা আম স্ট্রকের সমস্যা দূর করে। কাঁচা এর সাথে চিনি,জিরা,লবন এগুলা মিশিয়ে খেলে স্ট্রক এর ঝুকি অনেক গুন কমে যায়। ও ঘামাচি ও রোধ হয়।

৩) ঘাম কমায়ঃ

কাঁচা আম এর জুস খেলে ঘাম কমে যায়। যাদের অতিরিক্ত ঘাম হয়ে থাকে,তারা এই কাঁচা আমের জুস খেলে অনেক গুন কমে যায় ঘাম।

৪) এনার্জি প্রদান করেঃ

কাঁচা আম প্রচুর এনার্জি প্রদান করে থাকে। যাদের শরীরে এনার্জির মাত্রা কম তারা প্রচুর কাঁচা আম খেতে পারেন।

৫) লিভারের সমস্যায়ঃ

লিভার  এর সমস্যদূর করতে  কার্যকারী হলো এই কাঁচা আম। লিভার ভাল রাখর জন্য  কাঁচা আম প্রচুর ভুমিকা পালন করে থাকে।

৬) মাড়ির রক্ত পড়া প্রতিরোধ করেঃ

কাঁচা আমে এমন কিছু উপাদান রয়েছে,যা মাড়ির রক্ত পড়া সমস্যা ভাল ভুমিকা রাখে। আমাদের সবার কাঁচা আম খেতে হবে।

৭) ওজন কমায়ঃ

কাঁচা আম এ চিনির পরিমান কম থাকে,যার ফলে ওজন কমাতে প্রচুর ভুমিকা পালন করে। ক্যালরি খরচে সাহায্য করে এই কাঁচা আম।

৮) পেটের সমস্যাঃ

কাঁচা আম পেটের সমস্যা দূর করে থাকে।অনেক সময় আমাদের পেটের সমস্যা হয়ে থাকে। ডায়রিয়া, আমাশয়,বদহজম এই সমস্ত সমস্যায় কাঁচা আম খেলে ভাল উপকার পাওয়া যায়।

৯) পানির ঘাটতি রোধ করেঃ

 গরম এর সমায়ে  আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমান পানির ঘাটতি দেখা দিয়ে থাকে ৷ কাঁচা আম খেলে আমাদের শরীরের  পানির ঘাটতি অনেকটা কমে যায়। আমরা অনেক সমায় বেশি গরম লাগলে কাচা   টক আম খেয়ে থাকি।

১০) এসিডিটির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেঃ

আমর অনেক সমায়  এসিডিটি সমস্যায় ভুগে থাকি  আর যাদের এই সমস্যা আছে তারা কাঁচা আম খেতে পারেন ভালো  উপকার পাবেন।

১১) যকৃতের জন্যঃ

কাঁচা আমে প্রচুর পরিমান আয়রন বৃদ্ধমান থাকে।যা যকৃতের স্বাস্থ রক্ষায় প্রচুর পরিমান ভুমিকা পালন করে।

১২) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ

কাঁচা আম হলো ফাইবার সমৃদ্ধ। যাদের এই কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা আছে,তারা কাঁচা আম খেলে ভাল ফল পাবেন।

১৩) ভিটামিন-সি বৃদ্ধমানঃ

কাঁচা আমে প্রচুর পরিমান ভিটামিন-সি বৃদ্ধমান রয়েছে। ভিটামিন-সি এর ঘাটতি পুরন করে থাকে এই কাঁচা আম।

 বর্তমান আমের সমায় এ সময় চাইলে আমরা কাঁচা আম খেতে পারি। তাছাড়াও বিভিন্ন মিষ্টি  আম আছে যা কাঁচা খেতেও  নারিকেল এর মতো লাগে। ভিটামিন সি প্রচুর পরিমানে রয়েছে কাঁচা আমে।


ধন্যবাদ সকলকে. ভালো থাকবেন

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url