তৈকর ফল

তৈকর  ফল।

 তৈকর  ফল।

তৈকর দেশের একটি আদি ফল। বাংলাদেশের সিলেট জেলায় তৈকরের চাষ হয় এবং এ অঞ্চলে ফলটির যথেষ্ট চাহিদাও রয়েছে। বাংলাদেশের অন্যান্য জেলায়ও এ ফলের চাষ সম্ভব। ফল উপ-বৃত্তাকার ও বড়। কাঁচা ও পাকা ফলের রং যথাক্রমে সবুজ এবং হলুদ। তৈকরের ঔষধী গুণাগুণ রয়েছে। তৈকর সিলেট জেলার বিভিনড়ব অঞ্চলে এযাবত উৎপাদিত হয়ে আসছে। এটি একটি অপ্রধান টক জাতীয় ফল যা তরকারীতে এবং আচার, জ্যাম, জেলী তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

বছরে ২ বার ফল দেয়। গাছ পিরামিড আকৃতির, বড় এবং গাছে সারা বছর বড় বড় সবুজ পাতা থাকে। প্রথমবার ফুল আসে মধ্য-শ্রাবণ থেকে মধ্য-আশ্বিন (আগস্ট-সেপ্টেম্বর) মাসে এবং দ্বিতীয়বার ফুল আসে মধ্য-মাঘ থেকে মধ্য-ফাল্গুন (ফেব্রয়ারি)মাসে। 

প্রথমবার ফল সংগ্রহের উপযোগী হয় মধ্য-কার্তিক থেকে মধ্য-পৌষ (নভেম্বর-ডিসেম্বর) মাসে এবং দ্বিতীয়বার ফল সংগ্রহের উপযোগী হয় মধ্য-চৈত্র থেকে মধ্য জ্যৈষ্ঠ (এপ্রিল-মে) মাসে। ফল চ্যাপ্টা-গোলাকৃতির, আকারে বড় (৭০০-৭৫০ গ্রাম)। প্রতিটি ফলের দৈর্ঘ্য ১০.৩ সেমি এবং প্রস্থ ৯.২ সেমি। কচি ফলের রং সবুজ, পাকাফলের রং হলুদ। ফলপ্রতি বীজের সংখ্যা ৪-৭টি। ফলের স্বাদ যথেষ্ট টক। গাছপ্রতি ফলের সংখ্যা ৩০০-৩৫০টি।

বছরে সাধারণত ২ বার ফল সংগ্রহ করা হয়। পরিপক্ক অবস্থায় ফলের রং হলদে হয়।

বিভিন্ন ঔষধি গাছ।

ভেষজ চা কি।

থানকুনি পাতার উপকারিতা।

কেশরাজ গাছের গুণাগুণ।

ব্লু বেরি ফলের উপকারিতা।

অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী গাছের অবিশ্বাস্য যত গুণ!

ড্রাগন ফলের বিস্ময়কর গুণাগুণ।

গাজরে পুষ্টি ও গুণাগুণ।

বিটা রুট সবজির উপকার।

সজনের ডাঁটাতে ও শাকে অবিশ্বাস্য সুবিধা

ঢেঁড়সের বিস্ময়কর উপকারী ও ওষুধি গুণাগুণ।

ফুলকপি খাওয়ার সুবিধা বা উপকার।

কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা|

মাশরুমের উপকারিতা ।

কদবেলের উপকারিতা সম্পর্কে কিছু দুর্দান্ত তথ্য।


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url