কদবেলের উপকারিতা সম্পর্কে কিছু দুর্দান্ত তথ্য।
টক স্বাদযুক্ত বৃত্তাকার দেখতে ।ফলটি কাঁঠাল এবং পেয়ারা সমান পুষ্টি মান রয়েছে। আমিষ পরিমাণ আমের চেয়ে সাড়ে ৩ গুণ বেশি।কাঁঠাল ও লিচুর চেয়ে ৩ গুণ বেশি। আনারসের চেয়ে প্রায় ৪ গুণ বেশি। আসুন আজ জেনে নিই কাদবেল সম্পর্কে কিছু দুর্দান্ত তথ্য:
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই মৌসুমী ফলটি মূলত তার স্বাদ জন্য খাওয়া হয়। তবে পুষ্টির ক্ষেত্রে কাদবেল সত্যই অনন্য। কদাবেলের খনিজ উপাদান ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী। কাদবেল ডায়াবেটিস প্রতিরোধে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
কাদবেল আয়ুর্বেদে উত্তেজক এবং মূত্ররোর্ধক হিসাবে ব্যবহৃতি হয়। ফলের নিয়মিত সেবন কিডনি ভালো রাখে। প্রাচীন ভারতীয় medicine এ কদবেল কিডনির সমস্যার জন্য সর্বোত্তম প্রাকৃতিক medicine হিসাবে ব্যবহৃত হত।
কদবেল লিভার এবং হার্টের জন্যও বিশেষ উপকারী-। ত কদবেল পেটের আলসার নিরাময়ে খুব কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
মেয়েদের ব্রোন এবং মেছতাতে কাঁচা কদাবেলের রস দিলে মুখে তাড়াতাড়ি দাগ নিবারন হয়। কাদবেল পাতার নির্যাস শ্বাসকষ্টজনিত রোগের চিকিত্সায় কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এই রস বাচ্চাদের পেটে ব্যথার চিকিত্সায় দুর্দান্ত কাজ করে।
কাদবেল রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। কাদাবেল হার্টের ধড়ফড়ানি এবং নিম্ন রক্তচাপ রোধেও সহায়ক। কদবেল শরীরের শক্তি বাড়ায় এবং রক্তাল্পতা দূর করে।
কদবেলে এমন একটি পদার্থ থাকে যা দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া এবং পেটের ব্যথা ভাল করে তোলে।
কাদবেল শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং স্নায়ু শক্তিতে সহায়তা করে। এজন্য কাদবেল খেলে উত্তাপ কম লাগে। কদাবেল ত্বকের জ্বালা কমাতে মলম হিসাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
সৌজন্যে---------------------
নিচের পোষ্ট গুলি পড়তে ক্লিক করুন
অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারী গাছের অবিশ্বাস্য যত গুণ!
সজনের ডাঁটাতে ও শাকে অবিশ্বাস্য সুবিধা
ঢেঁড়সের বিস্ময়কর উপকারী ও ওষুধি গুণাগুণ।
ফুলকপি খাওয়ার সুবিধা বা উপকার।