কাজ করছি আমবাগানের আম নিয়ে

 আসসালামু আলাইকুম 

শুভ অপরাহ্ন 🌘

কাজ করছি আমবাগানের আম নিয়ে

কাজ করছি আমবাগানের আম নিয়ে


বাবার খারাপ ছেলেটির সাথে বাবার দ্বন্দ্ব বাধা খুবই স্বাভাবিক কিন্তু আদরের ভালো ছেলেটির হঠাৎ করে বিদ্রোহ করাটা খুব একটা প্রত্যাশিত নয়। আমিও করিনা।  তবে এমনটা ঘটে গেলে আমি আর সবার মত বিচার করি না।  

প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের মাঝে বড় ধরনের একটা গ্যাপ থাকে, আর তা হতে পারে চিন্তাধারায়,  হতে পারে সাহসীকতায় কিংবা ঝুঁকি নেবার মত দৃঢ়তায়! 

একসময় গায়ের শক্তি দিয়ে সবকিছু হয়ে যেতো, এরপর শক্তির সাথে যোগ হয় সাহসীকতা। এরপর সাহসীরাও বিনাশ হয়ে যায় বুদ্ধিমত্তার জোরে। 

এখন প্রশ্ন হতে পারে সামনের পৃথিবীর কী হবে?

এইমুহূর্তে পৃথিবী তার সর্বোচ্চ উর্বরতা প্রকাশ করেছে।  লুটেপুটে খেলেও শেষ হবেনা এমন হয়েছে।  মানুষ ছুটছে সর্বোচ্চ সঞ্চয়ের পিছনে ( কিসের জন্য সে নিজেও জানেনা)। নতুন নতুন বৈচিত্র্যময় পরিকল্পনার আবির্ভাব ঘটছে। তবে এটা বলা যায় যে, এ থেকে সফলতার অনেক ধরনের দ্বার উন্মোচিত হবে। এরমধ্যে যে থেমে দাঁড়াবে, অপেক্ষা করবে, সে পিছিয়ে যাবে। 

আগেই বলেছি পৃথিবীতে এখন সবকিছু অফুরন্ত।  যে অল্পতেই তুষ্ট,  বেশি হলে ভীত, তার প্রজন্মের টিকে থাকা খুব মুশকিল হয়ে যাবে। 

আমার কথাটা উপলব্ধি করা ছেলেটির প্রথম ধাক্কা লাগবে তার বাবার সাথে। আদরের বাধ্যগত শান্ত ছেলেটি হঠাৎ বিদ্রোহী হবে, নতুন কিছু ঝুঁকি নিতে চাইবে।  তখন বাবা এসে ভালবেসে পথ দেখাবে একটা সোজা রাস্তার; যে পথ সে অতিক্রম করেছে অনায়াসেই। এটা হইতো ভালোবাসা তবে কিছু পূর্বেই যে সে পথে পাহাড় ধ্বসেছে অতিক্রমকারী বাবা সেটা জানেই না।

এমন পরিস্থিতিতে বিদ্রোহ অপরিহার্য হয়ে পড়ে। 

বস্তুতঃ সবসময় সব ভালোবাসা নেওয়া যায়না কিছু ভালোবাসা রেখে দিতে হয় পরিশুদ্ধতার জন্য। নইলে ভালবাসার বিভোরে অনেক স্বপ্নই থেমে যাবে।

বলছিলাম, 

শামীম রেজা,  আমের রাজধানী চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে। কাজ করছি আমবাগানের আম নিয়ে।  আমবাগানে এখন আছে বারোমাসি কাটিমন আম। 

খেতে সতিই অত্যান্ত মিষ্টি।  বারোমাসি বলে সরাসরি গাছ থেকে সংগ্রহ করে দিচ্ছি। আর সাথে থাকছে বারোমাসি সহ বিভিন্ন জাতের আমের চারা।


সত্ত্বাধিকারীঃ আমবাগান

fb link -Shamim Reza

গল্প বলি কাটিমন আম .



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url