বারোমাসি থাই কার্টিমন আম .
সুস্বাদু বারোমাসি থাই কার্টিমন আম বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত বারোমাসি বারি আম-১১।
কে না চাই সুস্বাদু আম খেতে ?
অনেকে আজ এই আমের গাছটি টব / ড্রাম / বাণিজ্যিক উপায়ে রোপণ করে সফল হচ্ছেন।ফলোন ও ভালো পাচ্ছেন।
বারোমাসি থাই কাটিমন আমের বৈশিষ্ট্য ঃ
থাইল্যান্ডের আমের মধ্যে বারোমাসি থাই কাটিমন আমের সম্ভাবনা ও উৎপাদন সব থেকে বেশি।
ছোট, বড়, পাকা, কাচা আম সারা বছর একই গাছের মধ্যে পাওয়া যায়।এ জন্য এর নামের পাশে বারমেসে নামটি জড়িত।
বাণিজ্যিক ভাবে চাষের জন্য আমের মধ্যে এ আমটি উচ্চ ফলনশীল জাতের আম।যা চাষ করে লাভোবান হওয়া সম্ভাব।
এই আমের গন্ধ এত মিষ্টি যে নাকে আসলেই খেতে মন চইবে। খুব পাতলা গায়ের চামড়া আর আশ বা ফাইবার নাই। পাকা হওয়ার পরে, এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য একটি সাধারণ উপায়ে সংরক্ষণ করা যেতে পারে।প্রতিটি আমের ওজন ৪০০ গ্রাম থেকে ৬০০ গ্রাম।মৌসুম ছাড়াই এই আমের বাজারদর অনেক বেশি।
বারোমাসি বারি ১১ আমের বৈশিষ্ট্য;-
বারোমাসির বিভিন্ন জাতের আম সারা বছরই ফল ধরে।
বছরে তিনবার ফল দেয়। নভেম্বর, ফেব্রুয়ারী এবং মে মাসে গাছটি ফুল ফোটে এবং মার্চ-এপ্রিল, মে-জুন এবং জুলাই-আগস্টে ফল দিয়ে থাকে।
প্রতিটি আমের গড় ওজন ৩৫০-৪০০গ্রাম হয়।
কাঁচা আমের গায়ের ত্বক হালকা সবুজ। আর পাকা হয়ে গেলে ত্বক হলদে সবুজ হয়ে যায়।
গাছের উচ্চতা হয় ৬ থেকে ৭ ফুট। একটি গাছে বছরের সব সমায় ফল পাওয়া যায়।
এটি খেতে সুস্বাদু তবে এতে কিছুটা ফাইবার রয়েছে। ফলের মাংস গা হলুদ বর্ণের হয়।৭০/৮০ টা আম একবারে এই জাতের ৪/৫ বছরের পুরানো গাছ থেকে নেওয়া যায়। এছাড়াও, এই জাতের একটি গাছ থেকে গড়ে বছরে ৫০ কেজি আম পাওয়া যায়।
প্রতিটা থুকনা বা গুচ্ছে ৫-৮ টি আম থাকে।
এই উচ্চ ফলনশীল জাত বাংলাদেশের সব অঞ্চলে চাষের উপযোগী।তবে দোআশ মাটিতে ভলো হবে।
এই জাতের আমের একটি চারার দাম ২৫০/৩০০ টাকা। আশে পাশের চারা বিক্রেতার কাছ থেকে নিতে পরবেন। তবে সেটা কলম চারা হবে হয়তো।আপনাকে ভালো চারা পেতে হলে কোন সরকারী আটিকালচার বা কৃষি বিভাগে যোগাযোগ করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে
ভালো থাকবেন
কাটিমন আম
আমি পেতে চাই, এই গাছে র একটি পরিপুষ্ট চারা !!
কি ভাবে , পেতে পারি , জানালে , উপকৃত থাকিব
ধন্যবাদ